কিডনিতে পাথর হলে কি করতে হবে? কাদের কিডনিতে পাথর হওয়ার ঝুঁকি বেশি জেনে নিন

কিডনিতে পাথর হওয়া বিষয়টি বিরল ঘটনা

আমি যখন কিডনি পাথর নিয়ে একটা পোষ্ট করি, তখন একজন মানুষ প্রশ্ন করেছে কিডনি পাথর তো খুব সামান্য  ঘটনা। তাহলে এত আলোচনার দরকার কি? না বন্ধু, কিডনির পাথর হওয়া অত্যন্ত সাধারণ একটি ঘটনা না, বরং গবেষণায় দেখা গেছে!

কিডনিতে পাথর হলে কি করতে হবে? কাদের কিডনিতে পাথর হওয়ার ঝুঁকি বেশি জেনে নিন

কাদের কিডনিতে পাথর হওয়ার লক্ষণ বেশি থাকে?

বাংলাদেশে একটা গবেষণায় দেখা গেছে শতকরা ১০০ জনের মধ্যে ২১ জনের কিডনির পাথর পাওয়া যাচ্ছে। যে সব  পুরুষ যারা ২০ থেকে ৪০ মধ্যে বয়স, তাদের কিডনির পাথর বেশি হচ্ছে। তাহলে শিশুদের হতে পারে না এমনটাও না! একজন ডাক্তার বলেছেন আমার কাছে তিন বছরের শিশুরও আমি কিডনির পাথর বের করেছি। তাহলে এতো ছোট বাচ্চারও কিডনির পাথর হতে পারে। সুতরাং কিডনির পাথর নিয়ে অনেক কথা বলতে হবে।

কিডনির পাথরের ছুচিকিৎসার বন্দোবস্ত করতে হবে। এবং কিডনির পাথর বারবার হতে পারে, রোগটার ধরনটাই এরকম কাজেই কিডনির পাথর যেন পুনর্বার আপনার দেহকে আক্রান্ত না করতে পারে সেই ব্যাপারে সচেতন থাকতে হবে।

ডাক্তার বলেন আমি যখন কিডনি পাথর নিয়ে কোন কথা বলি তখন একজন মানুষ প্রশ্ন করে, পাথর তো খুব বিরল ঘটনা, তাহলে এত আলোচনার দরকার কি? কিডনির পাথর হওয়া অত্যন্ত সাধারণ একটি ঘটনা বরং গবেষণায় দেখা গেছে. বাংলাদেশে একটা গবেষণায় দেখা গেছে শতকরা ২১ জন নারী পুরুষের  ১০০ জনের ভিতরে ২১ জনের মধ্যেই কিডনির পাথর পাওয়া যাচ্ছে। 

পুরুষদের কেন কিডনিতে পাথর বেশি হয়?

তাহলে কত সহজ ঘটনা যে ১০০ জনের মধ্যে প্রায় ৫ ভাগের ১ ভাগ তারও বেশি, ২১ জন নারী পুরুষ এবং পুরুষদেরই বেশি হচ্ছে কিডনি পাথর মেয়েদের একটু কম হচ্ছে। এটা একটা হরমোনাল ফ্রেন্ডস এর কারণে প্রভাবের কারণে পুরুষদের বেশি হয়ে থাকে। কর্মক্ষম পুরুষ যারা বিশ থেকে চল্লিশের মধ্যে বয়স. তাদের কিডনির পাথর বেশি হচ্ছে. তাহলে শিশুদের হতে পারে না এমন না. আমার কাছে তিন বছরের শিশুরও আমি কিডনির পাথর বের করেছি

তাহলে এতো ছোট বাচ্চারও কি নির্বাচক হতে পারে। আর যারা আমাদের দেশ থেকে মিডিল লিস্টে চাকরি করতে যাচ্ছেন তাদের তো প্রধান রোগ বা প্রধান সমস্যাই প্রধান স্বাস্থ্য সমস্যাটাই হচ্ছে এই কিডনির পাথরী রোগ।

মানে প্রায়শই আমার কাছে  মেসেজ করে এবং এই দেশে চলে আসছে চিকিৎসার জন্যে তাহলে কিডনির পাথুরী রোগ গবেষণায় দেখা যাচ্ছে, যদিও শিতপ্রধান দেশে একটু কম হয়। মানে ৩ থেকে ৪%  কিন্তু আমাদের দেশে এ ২১% হয়।

মানে ১০০ জনের মধ্যে ২১ জনেরই কিডনির পাথরের রোগ হতে পারে। এবং এটা খালি আমাদের দেশে নয়  বাংলাদেশ, ভারত তারপরে আফগানিস্তান, ইরাক, ইরান, এরকম যে  নাতিসুতষ্ণ অঞ্চল যেখান দিয় সূর্যের তির্যক রশ্মি যায় বিশু রেখা যায়, সেখানে প্রচুর কিডনির পাথর হতে পারে, নাতিশি দর্শন অঞ্চলে, আমরা খুব আরাম করে বসবাস করি। না আছে অতি শীত না আছে অতি গরম।

শেষ কথা

কিন্তু এখানেই স্বাস্থ্য সমস্যাটা প্রধানতম স্বাস্থ্য সমস্যা হচ্ছে কিডনির পাথর। সুতরাং কিডনির পাথর নিয়ে অনেক কথা বলতে হবে। কিডনির পাথরের ছুচিৎসার বন্দোবস্ত করতে হবে আপনাকে এবং কিডনির কিডনির পাথর বারবার হতে পারে। রোগটার ধরনটা এরকম, কাজেই কিডনির পাথর যেন পুনর্বার আপনার দেহকে আক্রান্ত না করতে পারে, সেই ব্যাপারে সচেতন থাকতে হবে। ধন্যবাদ

Post a Comment

Previous Post Next Post